সুমন শেখ,,কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধিঃ
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি কেন্দ্রীয় নেতাদের বৈঠকে বলেছেন- দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমরা সব দলের অংশগ্রহণ চাই। প্রতিদ্বন্দিতাপূর্ণ ভোটে যাকেই নৌকা দেওয়া হবে তাকে নিজগুণে জিতে আসতে হবে। কোনো ঝুঁকি নিতে চাই না। তিনি বলেন, প্রতিটি নির্বাচনী আসন ধরে জরিপ চলছে। জরিপের আলোকে প্রার্থী বাছাই করা হবে। যাকে দিয়ে বিজয়ী হওয়া সম্ভব তাকেই মনোনয়ন দেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রীর এমন কথায়- আশাবাদী হয়ে উঠছে কুষ্টিয়া-১ দৌলতপুর আসনের সাধারণ জণগন। তারা মনে করেন- নিজগুণে যদি জিততে হয় তবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে , তথ্য ও গবেষণা উপ-কমিটি সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মোফাজ্জেল হক এই আসনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে পারবেন। কারণ মোফাজ্জেল হক স্থানীয় তরুণ প্রজন্মের কাছে আওয়ামী লীগের আস্থার প্রতীক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। দৌলতপুর উপজেলায় স্থানীয় রাজনীতিতে নিজেকে টেনে নিয়ে এসেছেন জনপ্রিয়তার শীর্ষে, দৌলতপুর উপজেলার অসহায় হতদরিদ্র মানুষের সাবির্ক বিষয়ে পাশে থেকেছেন। তাই দলীয় কর্মী-সমর্থকসহ এলাকাবাসীর অধিক আগ্রহের কারণ- আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এমপি প্রার্থী হিসেবে মোফাজ্জেল হক কে নৌকা প্রতিক দিলে বিজয় সুনিশ্চিত। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ আওয়ামী লীগ-যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনের নতুন প্রজন্মের নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন, এলাকাবাসীর অত্যন্ত আস্থাভাজন ও তাদের সুখ-দুঃখের অংশীদার হিসেবে মোফাজ্জেল হক কে আগামী সংসদ নির্বাচনে এমপি প্রার্থী হিসেবে দেখতে চায়। এ দৌলতপুর উপজেলার উঠতি ভোটারদের মতে স্থানীয় রাজনীতিকে যেভাবে সুসংগঠিত করে সাজিয়েছেন এবং নেতা-কর্মীদের আস্থা অর্জন করেছেন মোফাজ্জল হক কের বিকল্প কোন প্রার্থী নাই।
এ ব্যাপারে দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের জনগণ জানিয়েছেন একজন পরিপুর্ণ রাজনীতিবিদ। তরুণ এই রাজনৈতিক নেতা দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১৮ ঘণ্টাই রাজনীতির পেছনে ব্যয় করেন। স্থানীয় জনগণ তাকে সবসময়েই কাছে পায়। তাই এবারের নির্বাচনে দৌলতপুর উপজেলা ১ আসনে নৌকার প্রার্থী হিসেবে মোফাজ্জেল হককেই পেতে চাই দৌলতপুর উপজেলা সর্বস্তরের জনগণ ।