1. amd477271@gmail.com : admin :
  2. mdjoy.jnu@gmail.com : dainikbangladesh : Shah Zoy
রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:৪৪ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
কুষ্টিয়ায় পার্লার ব্যবসার অন্তরালে চলছে মাদক ব্যবসা! পুলিশের অভিযানে পার্লার থেকে সুন্দরী মাদক ব্যবসায়ী আটক। গান গেয়ে সংসার চলে প্রতিবন্ধী বিথেন সরকারের কামাল উদ্দিন টগর,নওগাঁ প্রতিনিধিঃ- দৌলতপুরে সেফটিক ট্যাংকের ভিতরে দুই রাজমিস্ত্রীর মৃত্যু কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত-১ মিরপুরে মোটরসাইকেলের তেলের ট্যাংকের ভেতর থেকে ২৫ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক-০১ কুমিল্লা রিজিয়নের মাসিক কল্যাণ সভা, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে সফরসঙ্গী হচ্ছেন কুষ্টিয়ার আবদুল লতিফ কাব্যকথা পরিষদের আয়োজনে কুষ্টিয়ায় ৪ বইয়ের প্রকাশনা উৎসব কুষ্টিয়া ডিবি পুলিশের অভিযানে ৩৬বোতল ফেন্সিডিল ও ০১টি পুরাতন মোটরসাইকেলসহ গ্রেফতার-০২ এডিশনাল ডিআইজি মো: খাইরুল আলম এর বিসিএস (পুলিশ) ক্যাডারে ২০ বছর পদার্পণে সহকর্মীদের ফুলেল শুভেচছায় সিক্ত

বায়তুল মোকাররম মসজিদ তৈরীর ইতিকথা

  • প্রকাশিত: বুধবার, ২৮ জুলাই, ২০২১
  • ১৯২ বার পড়া হয়েছে

প্রভাত সংবাদ ডেস্ক : বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম ষাট বছরেরও বেশি সময় আগে একটি পরিবারের উদ্যোগে প্রায় সাড়ে আট একর জমির ওপর নির্মিত হয় এই মসজিদটি। এখন সেটি বাংলাদেশের মুসলিমদের কাছে মর্যাদার স্থান হয়ে উঠেছে। মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছে মক্কার কাবা ঘরের আদলে চারকোনা আকৃতির।

পুরোনো এবং নতুন ঢাকার মিলনস্থল পল্টন এলাকায় এই মসজিদে একসঙ্গে চল্লিশ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। ১৯৫৯ সালের কথা। দেশে তখন চলছিল পাকিস্তানি সামরিক শাসন। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে বাওয়ানী জুট মিলস গ্রুপের মালিক হাজী আবদুল লতিফ বাওয়ানী পূর্ব পাকিস্তান সামরিক শাসক মেজর জেনারেল ওমরাও খানের নিকট বায়তুল মোকাররম মসজিদ নির্মাণের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। ওমরাও খান মসজিদ নির্মাণের ব্যাপারে কোনো প্রকার অনীহা প্রকাশ না করে সরকারের সক্রিয় সহযোগিতার আশ্বাস দেন। ১৯৫৯ সালের ২৭ এপ্রিল ঢাকায় আব্দুল লতিফ বাওয়ানীর বাড়িতে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়।

বায়তুল মোকাররম মসজিদ নির্মাণের এ সভায় উপস্থিত ছিলেন শিল্পপতি জি.এ.মাদানী, হাজী আব্দুল লতিফ বাওয়ানী, এম.এইচ. আদমজী, এস. সাত্তার, মুহাম্মদ সাদিক, এ জেড.এন. রেজাউল করিম, ইয়াহিয়া আহমদ বাওয়ানী ও মেজর জেনারেল ওমরাও খান। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে মসজিদ নির্মাণের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এখন যে জায়গায় মসজিদটি অবস্থিত সেখানে আগে ছিল বিশাল একটি পুকুর। এই পুকুরটি সকলের নিকট পল্টন পুকুর নামে পরিচিত ছিল। পুকুর ভরাট করে মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু করা হয়।

প্রথম থেকেই বায়তুল মোকাররম মসজিদ সরকার নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। পুকুর ভরাট হলে ১৯৬০ সালের ২৭ জানুয়ারি পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি ফিল্ড মার্শাল মোহাম্মদ আইয়ুব খান মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। বায়তুল মোকাররম মসজিদের ডিজাইন করেন প্রকৌশলী আবুল হোসেন থারিয়ানী। প্রকৌশলী মঈনুল হোসেন বায়তুল মোকাররম মসজিদের নির্মাণ কাজের তদারকি করেন। ১৯৬৩ সালে বায়তুল মোকাররম মসজিদের প্রথম পর্বের নির্মাণ কাজ শেষ হয়। বায়তুল মোকাররম মসজিদে প্রথম জুমআর নামাজ আদায় করা হয় সেই বছরেরই ২৫ জানুয়ারি শুক্রবার। আর তারাবীহ নামাজ হয় ২৬ জানুয়ারি শনিবার ১৯৬৩ সালে।

বায়তুল মোকাররম মসজিদের প্রথম খতিব ছিলেন মাওলানা আবদুর রহামন বেখুদ (রহ.)।
নি/আই/২৪/ভো/কা

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন