সুমন শেখ কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধ।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের বোয়ালিয়া ইউনিয়নের বেয়ালিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে তিনটি পদে নিয়োগ দিয়েছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ । এবং স্কুল কর্তৃপক্ষ নিয়োগ পক্রিয়া সম্পন্ন করেছে। বোয়ালিয়া ইউনিয়নবাসী ও দৌলতপুর উপজেলা সর্বস্তরের জনসাধারণ বলেছেন বোয়ালিয়া বিদ্যালয়ের এই নিয়োগ বিষয় নিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম মিন্টু ও বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি গুলশানারা খাতুন এবং শামীম খান কে যে অপপ্রচার চালাছেন একটি কুচক্র বাহিনী। এতে আমরা ইউনিয়নের সর্বস্তরে জনগণ মর্মাহত হয়েছি এ লজ্জা সভাপতির নয় এ লজ্জা ইউনিয়ন বাসির। বোয়ালিয়া ইউনিয়নের ও দৌলতপুর উপজেলার সচেতন মহল বলেন বোয়ালিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নিয়োগ বিষয়ে সরকারি নীতিমালা মেনেই স্কুল কর্তৃপক্ষের ও দৌলতপুর শিক্ষা অফিসার নিয়োগ দিয়েছেন । শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হচ্ছে মানুষ তৈরি করার কারিগর আর এই পবিত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিয়ে একটি কুচক্র বাহিনী মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছেন এর আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে চক্রবাহিনীর বিচারের দাবি জানাচ্ছি। এদিকে সভাপতি গুলশানারা স্বামী শামীম খান কে টেনে মিথ্যে অপপ্রচার চালানো হয় । এই কুচক্র বাহিনী কে বা কাহারা সাংবাদিকদের মিথ্যে তথ্য দিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছেন এর আমরা সঠিক বিচার চাই। একটি অনুসন্ধানের রিপোর্টে দৌলতপুর উপজেলা ও বোয়ালিয়া ইউনিয়ন খোঁজ নিয়ে জানা গেছে বোয়ালিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি গুলশানারা খাতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম মিন্টুর সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়নে জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়টুকু দিয়ে কাজ করে চলেছেন। দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী প্রধান শিক্ষক রফিকুল মিন্টুর ও সভাপতি গুলশানারা খাতুন এর উপর দায়িত্ব আসার পর থেকে বিদ্যালয়ের অর্থনৈতিক বিষয় সহ স্কুলের উন্নয়নমূলক কাজ ও শিক্ষার মান বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করে চলেছেন এটাই আমরা জানি বা দেখে আসছি। বিদ্যালয়ের সভাপতি গুলশানারা খাতুন একটি স্বনামধন্য ও শিক্ষিত পরিবারের মেয়ে ও বৌ। এবং তার স্বামী ইউনিয়ন পরিষদের সচিব দায়িত্ব পালন করে আসছেন এই স্বনামধন্য শিক্ষিত পরিবারের বিরুদ্ধে আমরা কখনো দুর্নীতি বা খারাপ কিছু খুঁজে পাওয়া যায় নি আমরা কানেও কোনদিন শুনি নাই। তাই উপজেলার ও বোয়ালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সচেতন মহল হিসাবে বলতে চাই এই কু চক্রবাহিনী বোয়ালিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় নিয়ে যে অপপ্রচার চালাচ্ছেন তার আমরা তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাই । বিদ্যালয়টিতে নানা উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে ও শিক্ষার মান বেড়েছে। সভাপতি গুলশানারা খাতুনের স্বামী শামীম খান ও বিদ্যালয়টির বর্তমান দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারি প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম মিন্টু বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ ও শিক্ষার মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করে চলেছেন। টাকার বিনিময়ে নয় সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করেন। নিয়োগ প্রাপ্তরা হলেন, বোয়ালিয়া এলাকার আমিরুল ইসলাম বাবুর ছেলে আল মামুনকে পরিচ্ছন্ন কর্মী হিসেবে, হুমায়ুন কবিরের স্ত্রী নাজমা খাতুন কে আয়া হিসেবে ও আবুল কালাম আজাদের ছেলে আশিক খানকে অফিস সহায়ক হিসেবে সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী নিয়োগ দেওয়া হয। একাধিক সূত্রে জানা যায়, নিয়োগ প্রাপ্তরা অসহায় ও হতদরিদ্র পরিবারের সদস্য এই চাকরির মাধ্যমে তাদের পরিবারের দু মুঠো ভাত ছেলে মেয়ের লেখাপড়া খরচ চালাতে পারবেন। এবং উপকৃত হয়েছেন। এ বিষয় নিয়ে বোয়ালিয়া ইউনিয়ন বাসি ও দৌলতপুর উপজেলা সর্বস্তরের জনগণ বলেছেন আমাদের কোন অভিযোগ নেই। শুধুমাত্র একটি কুচক্র বাহিনী যাদের স্বার্থে ঘা লেগেছে তারাই মাত্র এই পবিত্র প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে সাংবাদিকদের মিথ্যে তথ্য দিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে। এটার আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এ সকল বিষয় নিয়ে, বিদ্যালয়টির বর্তমান দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম মিন্টুর সাথে কথা বললে, তিনি জানান, সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ প্রক্রিয়ার সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে যা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সমস্ত বিষয়ে অবগত রয়েছেন, নিয়োগ প্রক্রিয়ার জন্য প্রার্থীদের কাছ থেকে কোন প্রকার টাকা নেওয়া হয় নাই, বিদ্যালয় মান ক্ষুন্ন করার জন্য অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। তবে অভিযোগে যে অর্ধ কোটি টাকার কথা বলা হয়েছে সেটা সম্পূর্ণ সঠিক নয়। তাছাড়া নিয়োগকৃত তিনজন অসহায় হতদরিদ্র পরিবারের সদস্য।
এ সকল বিষয় নিয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সর্দার মো. আবু সালেক এর সাথে কথা বললে তিনি জানান, একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মানুষ তৈরি করার কারিগর একটি পবিত্র প্রতিষ্ঠান এ বিষয় নিয়ে অপপ্রচার চালানো ঠিক নয়।
সুমন শেখ কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধ।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের বোয়ালিয়া ইউনিয়নের বেয়ালিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে তিনটি পদে নিয়োগ দিয়েছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ । এবং স্কুল কর্তৃপক্ষ নিয়োগ পক্রিয়া সম্পন্ন করেছে। বোয়ালিয়া ইউনিয়নবাসী ও দৌলতপুর উপজেলা সর্বস্তরের জনসাধারণ বলেছেন বোয়ালিয়া বিদ্যালয়ের এই নিয়োগ বিষয় নিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম মিন্টু ও বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি গুলশানারা খাতুন এবং শামীম খান কে যে অপপ্রচার চালাছেন একটি কুচক্র বাহিনী। এতে আমরা ইউনিয়নের সর্বস্তরে জনগণ মর্মাহত হয়েছি এ লজ্জা সভাপতির নয় এ লজ্জা ইউনিয়ন বাসির। বোয়ালিয়া ইউনিয়নের ও দৌলতপুর উপজেলার সচেতন মহল বলেন বোয়ালিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নিয়োগ বিষয়ে সরকারি নীতিমালা মেনেই স্কুল কর্তৃপক্ষের ও দৌলতপুর শিক্ষা অফিসার নিয়োগ দিয়েছেন । শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হচ্ছে মানুষ তৈরি করার কারিগর আর এই পবিত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিয়ে একটি কুচক্র বাহিনী মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছেন এর আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে চক্রবাহিনীর বিচারের দাবি জানাচ্ছি। এদিকে সভাপতি গুলশানারা স্বামী শামীম খান কে টেনে মিথ্যে অপপ্রচার চালানো হয় । এই কুচক্র বাহিনী কে বা কাহারা সাংবাদিকদের মিথ্যে তথ্য দিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছেন এর আমরা সঠিক বিচার চাই। একটি অনুসন্ধানের রিপোর্টে দৌলতপুর উপজেলা ও বোয়ালিয়া ইউনিয়ন খোঁজ নিয়ে জানা গেছে বোয়ালিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি গুলশানারা খাতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম মিন্টুর সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়নে জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়টুকু দিয়ে কাজ করে চলেছেন। দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী প্রধান শিক্ষক রফিকুল মিন্টুর ও সভাপতি গুলশানারা খাতুন এর উপর দায়িত্ব আসার পর থেকে বিদ্যালয়ের অর্থনৈতিক বিষয় সহ স্কুলের উন্নয়নমূলক কাজ ও শিক্ষার মান বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করে চলেছেন এটাই আমরা জানি বা দেখে আসছি। বিদ্যালয়ের সভাপতি গুলশানারা খাতুন একটি স্বনামধন্য ও শিক্ষিত পরিবারের মেয়ে ও বৌ। এবং তার স্বামী ইউনিয়ন পরিষদের সচিব দায়িত্ব পালন করে আসছেন এই স্বনামধন্য শিক্ষিত পরিবারের বিরুদ্ধে আমরা কখনো দুর্নীতি বা খারাপ কিছু খুঁজে পাওয়া যায় নি আমরা কানেও কোনদিন শুনি নাই। তাই উপজেলার ও বোয়ালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সচেতন মহল হিসাবে বলতে চাই এই কু চক্রবাহিনী বোয়ালিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় নিয়ে যে অপপ্রচার চালাচ্ছেন তার আমরা তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাই । বিদ্যালয়টিতে নানা উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে ও শিক্ষার মান বেড়েছে। সভাপতি গুলশানারা খাতুনের স্বামী শামীম খান ও বিদ্যালয়টির বর্তমান দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারি প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম মিন্টু বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ ও শিক্ষার মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করে চলেছেন। টাকার বিনিময়ে নয় সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করেন। নিয়োগ প্রাপ্তরা হলেন, বোয়ালিয়া এলাকার আমিরুল ইসলাম বাবুর ছেলে আল মামুনকে পরিচ্ছন্ন কর্মী হিসেবে, হুমায়ুন কবিরের স্ত্রী নাজমা খাতুন কে আয়া হিসেবে ও আবুল কালাম আজাদের ছেলে আশিক খানকে অফিস সহায়ক হিসেবে সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী নিয়োগ দেওয়া হয। একাধিক সূত্রে জানা যায়, নিয়োগ প্রাপ্তরা অসহায় ও হতদরিদ্র পরিবারের সদস্য এই চাকরির মাধ্যমে তাদের পরিবারের দু মুঠো ভাত ছেলে মেয়ের লেখাপড়া খরচ চালাতে পারবেন। এবং উপকৃত হয়েছেন। এ বিষয় নিয়ে বোয়ালিয়া ইউনিয়ন বাসি ও দৌলতপুর উপজেলা সর্বস্তরের জনগণ বলেছেন আমাদের কোন অভিযোগ নেই। শুধুমাত্র একটি কুচক্র বাহিনী যাদের স্বার্থে ঘা লেগেছে তারাই মাত্র এই পবিত্র প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে সাংবাদিকদের মিথ্যে তথ্য দিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে। এটার আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এ সকল বিষয় নিয়ে, বিদ্যালয়টির বর্তমান দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম মিন্টুর সাথে কথা বললে, তিনি জানান, সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ প্রক্রিয়ার সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে যা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সমস্ত বিষয়ে অবগত রয়েছেন, নিয়োগ প্রক্রিয়ার জন্য প্রার্থীদের কাছ থেকে কোন প্রকার টাকা নেওয়া হয় নাই, বিদ্যালয় মান ক্ষুন্ন করার জন্য অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। তবে অভিযোগে যে অর্ধ কোটি টাকার কথা বলা হয়েছে সেটা সম্পূর্ণ সঠিক নয়। তাছাড়া নিয়োগকৃত তিনজন অসহায় হতদরিদ্র পরিবারের সদস্য।
এ সকল বিষয় নিয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সর্দার মো. আবু সালেক এর সাথে কথা বললে তিনি জানান, একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মানুষ তৈরি করার কারিগর একটি পবিত্র প্রতিষ্ঠান এ বিষয় নিয়ে অপপ্রচার চালানো ঠিক নয়।